আজ মহিমান্বিত ১৪ই রজবুল হারাম শরীফ- ইমামুস সাদিস, সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন, ফখরুল আরিফীন, মুস্তাজাবুদ দাওয়াত, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম জা’ফর ছাদিক্ব আলাইহিস সালাম উনার সুমহান বিছালী শান মুবারক প্রকাশ দিবস।

সমস্ত প্রশংসা মুবারক খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক উনার জন্য; যিনি সকল সার্বভৌম ক্ষমতার মালিক। সাইয়্যিদুল মুরসালীন, ইমামুল মুরসালীন, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার প্রতি অফুরন্ত পবিত্র দুরূদ শরীফ ও সালাম মুবারক।
মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “মহান আল্লাহ পাক উনার নিদর্শন সম্বলিত দিবসগুলিকে স্মরণ করিয়ে দিন সমন্ত কায়িনাতকে। নিশ্চয়ই এর মধ্যে ধৈর্যশীল ও শোকরগোজার বান্দা-বান্দীদের জন্য ইবরত ও নছীহত রয়েছে।” (পবিত্র সূরা ইবরাহীম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৫)
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি পবিত্র কুরআন শরীফ উনার পবিত্র সূরা মারইয়াম শরীফ উনার ১৫ নম্বর পবিত্র আয়াত শরীফ উনার মধ্যে হযরত ইয়াহইয়া আলাইহিস সালাম উনার মুবারক শানে ইরশাদ মুবারক ফরমান- “উনার প্রতি শান্তি-সালাম অবারিত ধারায় বর্ষিত হোক, যেদিন তিনি দুনিয়ায় আগমন করেন অর্থাৎ পবিত্র বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করেন ও যেদিন তিনি পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করেন আবার যেদিন তিনি জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হবেন।” সুবহানাল্লাহ!
অনুরূপ হযরত ঈসা রূহিল্লাহ আলাইহিস সালাম উনার নিজের বক্তব্য উল্লেখ করে পবিত্র কালামুল্লাহ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে- “আমার প্রতি সালাম (অবারিত শান্তি) যেদিন আমি বিলাদতী শান মুবারক প্রকাশ করি, যেদিন আমি পবিত্র বিছালী শান মুবারক গ্রহণ করবো এবং যেদিন আমি জীবিত অবস্থায় পুনরুত্থিত হবো।” সুবহানাল্লাহ! (পবিত্র সূরা মারইয়াম শরীফ : পবিত্র আয়াত শরীফ ৩৩)
এই পবিত্র আয়াত শরীফ থেকে প্রত্যেক ঈমানদার মুসলমানসহ কায়িনাতের সকলের জন্যই জানা জরুরী যে, হযরত আম্বিয়া আলাইহিমুস সালাম উনাদের পবিত্র বিলাদত শরীফ ও পবিত্র বিছাল শরীফ উভয়টিই উম্মাহ তথা কায়িনাতের জন্য শান্তি, ইতমিনান ও রহমত হাছিল এবং খুশির কারণ।
পাশাপাশি যাঁরা খাছ আওলাদে রসূল ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম, যাঁরা যামানার লক্ষ্যস্থল ওলীআল্লাহ, যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ উনাদের ক্ষেত্রেও একই শান মুবারক প্রযোজ্য। সে কারণে আজ ১৪ই রজবুল হারাম শরীফ অবারিত রহমত, বরকত, মাগফিরাত, সাকীনা ও অশেষ ফযীলতযুক্ত মহিমান্বিত এক দিন। কারণ হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ষষ্ঠ ইমাম, ইমামুস সাদিস, সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন, আওলাদে রসূল সাইয়্যদুনা হযরত ইমাম জা’ফর ছাদিক্ব আলাইহিস সালাম তিনি ১৪৮ হিজরী সনে এই পবিত্র রজবুল হারাম মাস উনারই ১৪ তারিখ ইয়াওমুল ইছনাইনিল আযীম বা সোমবার বাদ-ইশা পবিত্র মদীনা শরীফে ¬পবিত্র বিছালী শান মুবারক প্রকাশ করে করেন। সুবহানাল্লাহ! ইতিহাসে উনার বেমেছাল ছানা-ছিফত, ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক, মর্যাদা-মর্তবা মুবারক, শান-মান মুবারক প্রকাশিত হয়েছে।
হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ষষ্ঠ ইমাম, হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম উনার মুবারক নাম হচ্ছেন- জা’ফর। যার অর্থ- সাগর বা জামিউন নিসবত। সত্যিকার অর্থে তিনি ছিলেন পবিত্র ইলম, পবিত্র আক্বল, পবিত্র সমঝে মহান আল্লাহ পাক উনার এবং উনার হাবীব, নূরে মুজাসসাম, হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনাদের মা’রিফাত-মুহব্বত প্রাপ্তিতে সাগরতুল্য জামিউন নিসবত। ‘ছাদিক্ব¡’ হচ্ছে উনার খাছ লক্বব মুবারক।
সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন, ফখরুল আরিফীন, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন মুস্তাজাবুদ দাওয়াত। যাঁর প্রতিটি দোয়া মুবারক বা আরজু কবুল করা হয় উনাকে মুস্তাজাবুদ দাওয়াত বলা হয়। তিনি যখন যা দোয়া মুবারক করতেন, তখন তা-ই কবুল হতো। সুবহানাল্লাহ!
ইমামুল মুহসিনীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন ‘ছহিবে কুন ফাইয়াকুন’ উনার অধিকারী। মহান আল্লাহ পাক উনার এবং নূরে মুজাসসাম হাবীবুল্লাহ হুযূর পাক ছল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লাম উনার অতীব নৈকট্য ও তায়াল্লুকপ্রাপ্ত এমন অনেক ওলীআল্লাহ রয়েছেন, উনারা যা হতে বলেন- সেটাই হয়। সুবহানাল্লাহ!
সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ফখরুল আরিফীন, আওলাদে রসূল সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন ‘ইমামুল মুহসিনীন’। অর্থাৎ তদানীন্তন সময়ের সকল ‘মুহসিন’ ব্যক্তিগণ উনাদের ইমাম। ‘মুহসিন’ হচ্ছেন- মু’মিন মুসলমানগণ উনাদের মধ্যে বিশেষ এক শ্রেণীর ব্যক্তিত্ব। উনাদের ফাযায়িল-ফযীলত, মর্যাদা-মর্তবা স¦য়ং আহকামুল হাকিমীন মহান আল্লাহ পাক তিনিই বর্ণনা করেছেন। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত মুহসিনগণ উনাদের নিকটবর্তী।” সুবহানাল্লাহ!
আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম উনার একখানা বিশেষ লক্বব মুবারক হচ্ছেন- ‘ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন’। ‘ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন’ অর্থ ছিদ্দীক্বীনগণ উনাদের ইমাম। তদানীন্তন সময়ের সকল হযরত ইমাম, মুজতাহিদ ও আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিম উনারা উনাকে ‘ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন’ লক্বব মুবারক দ্বারা সম্বোধন করতেন। সুবহানাল্লাহ!
মহান আল্লাহ পাক তিনি ছিদ্দীক্বগণ উনাদের শান মুবারক-এ বলেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক তিনি নবী, ছিদ্দীক্ব, শহীদ এবং ছলিহীনগণ উনাদেরকে বিশেষ নিয়ামত মুবারক হাদিয়া করেছেন। আর উনারাই হচ্ছেন উত্তম সঙ্গী।”
ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ফখরুল আরিফীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি ছিলেন ‘আজওয়াদুন নাস’ তথা সকলের চেয়ে সর্বাধিক দানশীল। সুবহানাল্লাহ!
‘সুলত্বানুল মাশায়িখ’ অর্থ- সমস্ত শায়েখ বা মুর্শিদগণ উনাদের বাদশাহ। ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ফখরুল আরিফীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি তদানীন্তন সময়ের সকল হযরত ইমাম-মুজতাহিদ, আউলিয়ায়ে কিরাম রহমতুল্লাহি আলাইহিমগণ উনাদের সুলত্বান বা বাদশাহ ছিলেন। উনার ফয়েজ-তাওয়াজ্জুহ মুবারক ছাড়া কেউই তাকমীলে বা পূর্ণতায় পৌঁছতে পারতেন না।
সে কারণে পৃথিবীর বিভিন্ন স্থান হতে মহান আল্লাহ পাক উনার আশিক ব্যক্তিগণ উনারা উনার মুবারক ছোহবতে থেকে সেই খাছ ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ মুবারক হাছিলের জন্য পবিত্র মদীনা শরীফ-এ জমায়েত হতেন। স¦য়ং ইমামুল মুসলিমীন, ইমামুল হুদা, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, ইমামে আ’যম হযরত আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি হযরত আহলে বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের সেই খাছ নিয়ামত মুবারক হাছিলের জন্য সুদূর কুফা থেকে পবিত্র মদীনা শরীফ-এ চলে আসতেন এবং উনার মুবারক ছোহবত ইখতিয়ার করতেন। সুবহানাল্লাহ!
ইমামুল মুসলিমীন, ইমামুল হুদা, মুজাদ্দিদে মিল্লাত ওয়াদ দ্বীন, ইমামে আ’যম সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি তিনি উনার ছোহবত মুবারক উনার গুরুত্ব ও তাৎপর্য সম্পর্কে বলেন যে, “আমি আবু নো’মান (ইমামে আ’যম আবু হানীফা রহমতুল্লাহি আলাইহি) যদি দুটি বছর না পেতাম তাহলে ধ্বংস হয়ে যেতাম।”
সুলত্বানুল মাশায়িখ, ইমামুল মুহসিনীন, ইমামুল মুত্তাক্বীন, ফখরুল আরিফীন, আওলাদে রসূল, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি তরীক্বতের ক্ষেত্রে দু’দিক থেকেই তিনি খাছ ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ মুবারক হাছিল করেছিলেন।
প্রথমত, স¦ীয় সম্মানিত পিতা- সাইয়্যিদুল আউলিয়া, ইমামুল মুত্তাক্বীন, সুলত্বানুল আরিফীন, আওলাদে রসূল, ইমামুল খামিস সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম বাকির আলাইহিস সালাম উনার নিকট থেকে খাছ ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ মুবারক হাছিল করেছিলেন। তিনি উনাকে স¦ীয় ‘ইমাম’ পদে সমাসীন করেন। তিনিই হচ্ছেন উনার খাছ গদ্দিনসীন।
দ্বিতীয়ত, পেশওয়ায়ে দ্বীন, ইমামুছ ছিদ্দীক্বীন, ইমামুল মুসলিমীন, সাইয়্যিদুনা হযরত ইমাম কাসিম ইবনে হযরত মুহম্মদ ইবনে হযরত আবূ বকর ছিদ্দীক্ব আলাইহিস সালাম উনার থেকেও তিনি খাছ ফয়েয-তাওয়াজ্জুহ মুবারক হাছিল করেন। যিনি ছিলেন উনার সম্মানিত নানাজান।
পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার মধ্যে পরম মর্যাদা উনার অধিকারী দুই ব্যক্তির সাথে ছিল উনার রক্তের সম্পর্ক। এক. সম্মানিত পিতা উনার দিক থেকে শেরে খোদা, পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার বিশিষ্ট মর্যাদাসম্পন্ন ও নির্ভীক বুযূর্গ, ইমামুল আউওয়াল হযরত কাররামাল্লাহু ওয়াজহাহূ আলাইহিস সালাম উনার সাথে। দুই. সম্মানিতা মাতা উনার দিক থেকে সাইয়্যিদুনা হযরত ছিদ্দীক্বে আকবর আলাইহিস সালাম উনার সাথে। সুবহানাল্লাহ!
স্মর্তব্য যে, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে ইরশাদ মুবারক হয়েছে, “হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের মুহব্বতই হচ্ছেন পবিত্র ঈমান।”
বলার অপেক্ষা রাখে না, এ ধারাবাহিকতায় হযরত আহলু বাইত শরীফ আলাইহিমুস সালাম উনাদের ষষ্ঠ ইমাম- সাইয়্যিদুনা হযরত ইমামুস সাদিস আলাইহিস সালাম তিনি হচ্ছেন পবিত্র ঈমান।
উল্লেখ্য, মুসলমান মাত্রই বারো (১২) ইমাম উনাদের কথা জানেন। কিন্তু উনাদের সবার নাম মুবারক ও ফাযায়িল-ফযীলত মুবারক উনার কথা খুব কম মুসলমানই জানেন। শতকরা ৯৮ ভাগ মুসলমান অধ্যুষিত এদেশেও এ সংখ্যা খুবই নগণ্য।
প্রসঙ্গত আমরা মনে করি- এজন্য সাংবিধানিকভাবে স¦ীকৃত ও বর্ণিত ‘রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র ইসলাম’ উনার দেশ- বাংলাদেশের সরকারই বিশেষভাবে দায়ী। ‘রাষ্ট্রদ্বীন পবিত্র ইসলাম’ বলা হবে কিন্তু ‘পবিত্র দ্বীন ইসলাম’ উনার পৃষ্ঠপোষকতা করা হবে না; বারো (১২) ইমাম আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের আলোচনা মূল্যায়ন সরকারিভাবে হবে না, সরকারিভাবে উনাদের পবিত্র বিছাল শরীফ, পবিত্র বিলাদত শরীফ দিবস মুবারক পালন হবে না, জাতীয় শিক্ষানীতিতে উনাদের আলোচনা অন্তর্ভুক্ত হবে না, তবে তা হবে রাষ্ট্রধর্ম পবিত্র দ্বীন ইসলাম উনার সাথে পরিহাস করা। এদেশের ৯৮ ভাগ মুসলমান জনগোষ্ঠী উনাদের সাথে প্রতারণা করা। সরকার হিসেবে দায়িত্ব পালনে ব্যর্থ হওয়া।
এ থেকে উত্তরণের জন্য পূর্ববর্তী হযরত ইমাম আলাইহিমুস সালামগণ উনাদের আলোচনা মুবারক ও মূল্যায়ন যেমন করতে হবে; তার পাশাপাশি সঙ্গতকারণেই আরো বেশি করে বর্তমান যামানার ইমাম ও মুজতাহিদ, সাইয়্যিদে মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার মূল্যায়ন ও আলোচনা মুবারক এবং তা’যীম-তাকরীম মুবারক ও আদেশ-নিষেধ মুবারক পালন সরকারকে রাষ্ট্রীয়ভাবে করতে হবে।
প্রসঙ্গত, পবিত্র হাদীছ শরীফ উনার মধ্যে সতর্ক করা হয়েছে- “যে যামানার ইমাম উনাকে চিনলো না, সে যেন জাহিলিয়াতের মধ্যে মারা গেল।” তাই সরকারকেই এখন ঠিক করতে হবে যে, জাহিলিয়াতের মধ্যেই থাকা হবে, নাকি খোদায়ী সাহায্যের পথে চলা হবে?
স্মর্তব্য যে, মুজাদ্দিদে আ’যম আলাইহিস সালাম উনার সাথে খোদায়ী রহমত মুবারক অঙ্গাঅঙ্গিভাবে জড়িত। মহান আল্লাহ পাক তিনি ইরশাদ মুবারক করেন, “নিশ্চয়ই মহান আল্লাহ পাক উনার রহমত মুবারক মুহসিন বান্দাগণ (ওলীআল্লাহগণ) উনাদের নিকটবর্তী।” সুবহানাল্লাহ! আমরা সরকারের শুভ বোধোদয় কামনা করি।
খালিক্ব মালিক রব মহান আল্লাহ পাক তিনি আমাদের সবার প্রতি সহায় হউন। (আমীন)

http://al-ihsan.net/FullText.aspx?subid=2&textid=13539

 

এখানে আপনার মন্তব্য রেখে যান